জন্মালে মরতে হবে এটাই স্বাভাবিক এবং চিরসত্য। তবে এই মরণের মাঝে কিছু মরণ থাই পাহাড়ের চেয়ে ভারী বোধ হয়। জাতীয় নেতা মশিউর রহমান যাদু মিয়ার মৃত্যু সে কথাটি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করতে সাহায্য করেছে অনেককেই। মানুষ মাত্রই দোষে এবং গুণে সমৃদ্ধ। কোন মানুষই বিতর্কের উর্দ্ধে থাকতে পারে না, থাকেও না। যাদু মিয়ার সম্পর্কেও বিতর্ক দীর্ঘসময়ের।
ড. ইউনূসকে মার্কিন স্বার্থ বাস্তবায়নকারীদের একজন বলে মন্তব্য করেছেন কলামিস্ট ও সাংবাদিক আনিস আলমগীর। তিনি বলেন, মার্কিন স্বার্থের সঙ্গে যে ড. ইউনূস জড়িত সেটা কেউ অস্বীকার করবে না; তিনি নিজেও অস্বীকার করবেন না।
বর্তমান সরকারের যে কলঙ্ক, যে পরাজয়, যে ব্যর্থতা রয়েছে— তার মধ্যে প্রধান কারণ হলো- এই সরকার মবতন্ত্রকে মেনে নিয়েছে
কারবালার ঘটনা সমগ্র বিশ্ব মুসলিমের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারবালার প্রান্তরে উম্মতের কান্ডারী, দয়াল নবী রাসুল (সা.)-এর দৌহিত্র হযরত ইমাম হুসাইন (আ.)=এর মর্মান্তিক শাহাদতবরণ বিশ্ব ইতিহাসে এক মর্মান্তিক কালো অধ্যায়।
এছাড়া গণ-অভ্যুত্থানের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হিসেবে রনি বলেন, ‘বিপ্লব সবসময় তার বিপ্লবীদের খেয়ে ফেলে।’
দীর্ঘ ১৭ বছরের এক ব্যাক্তির শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে দেশের জনগন যখন মুক্তি চাচ্ছিল, যখন আমি-তুমি ডামি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগনের ভোটাধিকার ও গণতান্ত্রিক রাজনীতির কফিনে শেষ পেরেক মারা হলো ঠিক তখনই অন্ধকারের মাঝে আলো নিয়ে আসলো আমাদের দেশের তরুন সমাজ, ছাত্র সমাজ
আহমেদাবাদে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় যখন ২৭৪ জন যাত্রী ও সাধারণ মানুষ প্রাণ হারান এবং ভারতজুড়ে শোক ও ক্ষোভের আবহ তৈরি হয়, তখন চোখ ফেরানো ছাড়া উপায় থাকে না বোয়িংয়ের নির্মাণ প্রক্রিয়া ও কর্পোরেট সংস্কৃতির দিকে।
তার মতে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচন নিয়ে নানা টালবাহানা করেছেন এবং তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভেদ তৈরিও করেছেন।
‘দুইটি নিয়ামতের ব্যাপারে অনেক মানুষ ধোঁকার মধ্যে আছে, স্বাস্থ্য এবং অবসর।’ (সহিহ বুখারি)
১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এই দ্বন্দ্ব চলে আসছে এবং এখন পর্যন্ত এই দ্বন্দ্বের কোনো প্রকৃত সুরাহা হয়নি। বিশ্বের শান্তিকামী মানুষ ইসরায়েলকে ‘মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার’ হিসেবেই বিবেচনা করে থাকেন।
গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজের কল্পলোক থেকে বাস্তব জগতে নেমে আসা এক নদীবেষ্টিত গ্রামের নাম সুকুরিজু। অ্যামাজন নদীর মুখে, ম্যানগ্রোভে ঘেরা এই স্থান যেন সময়ের বাইরে টিকে থাকা এক জৈব-সামাজিক বাস্তুতন্ত্র। এখানে জীবন চলে জোয়ার-ভাটার সঙ্গে, চন্দ্রচক্রের গতিপথে—প্রকৃতির এক অবিচ্ছেদ্য ছন্দে। অথচ এই সমন্বিত জীবনধারার বুকে বারবার থাবা বসিয়েছে এক আধুনিক দানব, তেল শিল্প। সুকুরিজু আজ দাঁড়িয়ে আছে অস্তিত্বের প্রান্তরেখায়—নতুন করে তেলের খননের পরিকল্পনা শুধু তার নিজস্ব জীবিকা ও সংস্কৃতিকেই নয়, গোটা অ্যামাজনের উপকূল ও বৈশ্বিক পরিবেশ ব্যবস্থা কে হুমকির মুখে ফেলেছে।